Detailed Notes on সমাস কাকে বলে

খ) সন্ধিতে মিলন উচ্চারণভিত্তিক। সমাসে মিলন অর্থভিত্তিক।

যে পদের পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় যুক্ত হয়, সে পদকে উপপদ বলে।[১৩] কৃদন্ত পদের সাথে উপপদের যে সমাস হয়, তাকে উপপদ তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন: জলে চরে যা= জলচর, জল দেয় যা= জলদ, পঙ্কে জন্মে যা= পঙ্কজ ইত্যাদি।

** পূর্বপদ যদি বিশেষণ হয় , তবে তা সহার্থক বহুব্রীহি হয় না

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় : ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ পায়। যথা- সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন, সাহিত্য বিষয়ক সভা = সাহিত্যসভা,  ঘরে আশ্রিত জামাই = ঘরজামাই।

রাজধানীর মৌচাকে আবাসিক কোচিং সেন্টারে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ, হেড টিচার আটক

২. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সমাসের তিনটি ভাগ দেখিয়েছেন-

উলেলখ্য, একই সমস্ত পদ কয়েকভাবে ভেঙে কয়েকটি ব্যাসবাক্য তৈরি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে সঠিক ব্যাসবাক্যও click here কয়েকটি হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যাসবাক্য অনুযায়ী সেটি কোন সমাস তা নির্ণয় করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ব্যাসবাক্যের সঙ্গে সমস্ত পদের অর্থসঙ্গতি যেন ঠিক থাকে। যেমন, ‘বিপদে আপন্ন = বিপদাপন্ন’, এই সমাসটি এভাবে ভাঙলে তা ভুল হবে। এটা করতে হবে ‘বিপদকে আপন্ন = বিপদাপন্ন’।

কেশে কেশে আকর্ষণ করে যে যুদ্ধ= কেশাকেশি

একশেষ দ্বন্দ্ব : ব্যাসবাক্যের একাধিক শব্দ একপদে লুপ্ত হয় এবং বহুবচন হয়। যেমন : মানুষ মানুষ মানুষ = বহুমানুষ।

অলুক দ্বন্দ্ব : সমস্যমান পদের বিভক্তি সমস্ত পদে লোপ পায় না। যেমন: দুধে-ভাতে, জলে-স্থলে, দেশে-বিদেশে, হাতে-কলমে।

গোপনীয়তা নীতি

ঘ) অন্যপদের অর্থপ্রধান – বহুব্রীহি সমাস।

তীর্থের উদ্দেশ্যে যাত্রা = তীর্থযাত্রা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *